Headlines
Loading...

সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)। দুনিয়াতে যারা তাঁর দেখানো পথে চলবে, আখেরাতে তারাই জান্নাতে যাবে। মহানবী (সাঃ) আমাদের জন্য দুটি জিনিস রেখে গিয়েছেন, - কোরআন ও মহানবী (সাঃ) এর সুন্নত।

মহানবী (সাঃ) এর সুন্নত সম্পর্কে জানা যায় হাদিস থেকে। হাদিসের জন্য অনেক বড় বড় গ্রন্থ আছে। কিন্তু হাদিস কাকে বলে? 

মহানবী (সাঃ) এর প্রতিটি কথা বা বাণীকে হাদিস বলে। নবীজির কাজকর্ম বা চরিত্রের বর্ণনা কেও হাদিস বলে। নবীকে সমর্থন ও আদেশ-নির্দেশ মান্য করা কেউ হাদিস করে।

মহানবী (সাঃ) এর মহামূল্যবান বাণী

আল্লাহ তাআলা সুন্দর, তিনি সৌন্দর্যকে পছন্দ করেন। (সহিঃ মুসলিম)

বান্দার উপর আল্লাহর অধিকার হলো: তারা কেবল তাঁরই দাসত্ব ও অনুগত করবে এবং তাঁর সাথে কোন অংশীদার বানাবে না। (সহিঃ বুখারী)
বলো: আল্লাহর উপর ঈমান এনেছি এবং এ কথার উপর অটল থাকা। (সহিঃ মুসলিম)

ঈমান না এনে তোমরা কেউ জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না (তারগীব)

যে কেউ এই ঘোষণা দেবে -
“আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই, হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম আল্লাহ তাআলার প্রেরিত রাসুল”
নিশ্চয়ই সে জান্নাতবাসীর অন্তর্ভুক্ত হবে। -(সহি বুখারী)

তোমার সকল রূপ-সৌন্দর্য আল্লাহতালার দান অতএব আল্লাহ তাআলার অনুগত থাকো। - (তারগীব)
তোমরা সকাল-সন্ধা আল্লাহ তাআলার জিকির করো, কারন জিকির জিন্দা মানুষের মূল কাজ। (তারগীব)

সালাম মানুষের জন্য সুখ শান্তি বয়ে নিয়ে আসে। (তারগীব)

ধৈর্য্য একটি গুরুত্বপূর্ণ গুন, যা আল্লাহ তাআলা সকলকে দান করে না এবং ধৈর্য ধারণকারী ব্যক্তিদের আল্লাহতালা অনেক পছন্দ করে। (সহি বুখারী)

যে তোমার বিশ্বাস ভঙ্গ করেছে, তুমি তার বিশ্বাস ভঙ্গ করো না। (তিরমিজি) 
যে নেতার আনুগত্য করল, সে আমার আনুগত্য করলো। (সহি বুখারী)

যে নেতার অবাধ্য হলো, সে আমার অবাধ্য হলো। (সহি বুখারী)

যে আল্লাহর অবাধ্য হয়, তার আনুগত্য করা যাবে না। (তারগীব)

কারো এমন হুকুম মানা যাবে না, যাতে আল্লাহর হুকুম অমান্য হয়। (সহিঃ মুসলিম)
যে আল্লাহর পথে একটি দান করে, আল্লাহর তার বিনিময় ৭০ গুণ লিখে দেয়। (তিরমিজি)

0 Comments: